স্ত্রীকে নির্যাতন করে হাসপাতালে ভর্তি, জ্বীন তারাতেই এই নির্যাতন দাবি স্বামীর

টে বেঁধে রেখে নির্যাতন চালানো হয়। পরে পরিবারের সদস্যরা তাঁকে উদ্ধার করে বাবার বাড়িতে নিয়ে যান। এ নিয়ে ০২ পরিবারের স্বজনেরা একাধিকবার সালিস–মীমাংসা করেন।
তামান্না আক্তার বলেন, ‘আমাকে শ্বশুরবাড়ির কেউ দেখতে পারেন না। সংসারের কোনো কাজকর্মে ভুলভ্রান্তি হলেই আমাকে মারধর করা হয়। আর তাঁরা অপবাদ দেন, আমাকে নাকি জিনে আসর করেছে। আমার তিন বছর বয়সী একটি সন্তান রয়েছে।
মেয়ের বাবা থানায় যান এবং ওসির সাহায্য কামনা করেন ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আক্তার হোসেন বলেন, গৃহবধূ তামান্নার বাবার বাড়ির লোকজনকে থানায় লিখিত অভিযোগ দিতে বলা হয়েছে। লিখিত অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তামান্নাকে জিনে আসর করেছে, এমন ভিত্তিহীন কথা তাঁর স্বামীর বাড়ির লোকজন কেন বলছেন, তা খতিয়ে দেখা হবে। সে দোষী হলে তাকে গ্রেপ্তার করা হবে এবং প্রচলিত আইন অনুযায়ী তার শাস্তির ব্যবস্থা করা হবে।